নাগরী বাজারের পুকুরের আবদ্ধ টিনের বেড়া খুলতে ৭ দিনের নির্দশনা দিলেন নির্বাহী ম্যজিষ্টেট ও সহকারী কমিশনার(ভূমি) জাকিয়া সরওয়ার লিমা।
জানা যায়, ১৯৯৫ প্রথম নাগরী মিশন চার্চ এর মালিকানা দাবি করে গাজীপুর জজ কোর্ট আদালতে মামলা দায়ের করেন। পরে ১৯৯৬ সালে এক তরফা রায় পেলে এডভোকেট ইকবাল সরকারের পক্ষে আপিল করলে তা আদালত খারিজ করে দেয়। পরে হাইকোর্ট এ আপিল করলে দীর্ঘ দিন যাবত শুনানী চলা অবস্থ্য় বাদী পক্ষ নিজস্ব সম্পত্তি ভেবে কাজ শুরু করে। এতে বিবাদী সরকার পক্ষের এডভোকেট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এডিসি ও জেলা প্রশাসকের নিকট লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সরকার পক্ষ উক্ত মামলাটি সিভিল পিটিশন সিভিল লিভ আপিল নং ১২৩১/২০১৯ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে মামলাটি চলমান অবস্থায় রয়েছে।
সেই মোতাবেক উভয় পক্ষ আদালতে উপস্থিত হলে দীর্ঘ শুনানী চলে। কিন্ত বিবাদী পক্ষ(চার্চ) প্রতিনিধি স্বপক্ষে উপযুক্ত যুক্তি প্রমান উপস্থাপন করতে ব্যার্থ হয়ায় এক রায় প্রদান করেন আদালত।
উক্ত রায়ে জানা যায়, পুকুরটি ও আরো দুটি দাগে জমি সরকারের ১নং খতিয়ানভুক্ত খাস জমি প্রমানিত হয়। পরে তিনি চার্চ নাগরী মিশনকে ৭ দিনের সময় বেঁধে দিয়ে স্থাপনা সরিয়ে পুকুরটি উন্মুক্ত করার নির্দেশ প্রদান করেন।