শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫
No menu items!
বাড়িফুটবলচ্যাম্পিয়নস লিগ ডি ব্রুইনা-সিটির পুনর্মিলনীতে হলান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’

চ্যাম্পিয়নস লিগ ডি ব্রুইনা-সিটির পুনর্মিলনীতে হলান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’

ম্যানচেস্টার সিটি ২-০ নাপোলি

ইতিহাদ ছেড়ে গিয়েছিলেন গত জুনে। তারপর এবারই তাঁর প্রথম ফেরা বড় সাধের এই স্টেডিয়ামে। ম্যানচেস্টার সিটির দর্শকেরা তাঁকে নায়কের মর্যাদায় বরণও করে নিলেও কোথায় যেন একটা অতৃপ্তি থেকে গেল। কেভিন ডি ব্রুইনা এখন হতে পারেন প্রতিপক্ষ, তবু ম্যাচের মাত্র ২৬ মিনিটে তাঁর বদলি হয়ে মাঠ ছাড়ার সময় সিটির দু-একজন সমর্থকদের মুখটা শুকনো দেখা গেল। ক্লাব কিংবদন্তিকে উঠে দাঁড়িয়ে তাঁরা সম্মান দেখিয়েছেন, তবে মাঠে আরও কিছুক্ষণ দেখতে চেয়েছিলেন নিশ্চয়ই!

কৌশলগত কারণে মাঠ ছাড়তে হয় ডি ব্রুইনাকে। নাপোলি কোচ আন্তোনিও কন্তে অবশ্য তাতে হার এড়াতে পারেননি। বিরতির পর আর্লিং হলান্ড ও জেরেমি ডকুর গোল হজম করতে হয়। সিটির ২-০ গোলের এ জয়ে দারুণ এক রেকর্ডও গড়েন হলান্ড।

৫৬ মিনিটে তাঁর গোলটির উৎস সিটি মিডফিল্ডার ফিল ফোডেন। লব করে দারুণভাবে বলটা তুলে সামনে বাড়িয়ে দেন, হেডে চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজের ৫০তম গোল তুলে নেন হলান্ড। সেটা আবার এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে দ্রুততম। ৪৯ ম্যাচে ‘ফিফটি’ পাওয়া হলান্ড পেছনে ফেললেন রুদ ফন নিষ্টলরয়কে (৬২ ম্যাচ)।

ডকুর গোলটি দেখার মতো। ৬৫ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বল পেয়ে ভেতরে ঢুকে গোল করার পথে নাপোলির তিন খেলোয়াড় মিলেও তাঁকে থামাতে পারেননি। সিটির এই দুই গোলে এগিয়ে যাওয়া আসলে একটি সুবিধার ফল। ২১ মিনিটে বক্সে হলান্ডকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন নাপোলি অধিনায়ক ও রাইট ব্যাক জিওভান্নি ডি লরেঞ্জো। এরপর ১০ জনে পরিণত হওয়া ইতালিয়ান ক্লাবটির ওপর চেপে বসে সিটির আক্রমণভাগ।

গোল করলেন জেরেমি ডকুউয়েফা

নাপোলি কোচ কন্তে বিপদ টের পেয়ে ১০ জনে পরিণত হওয়ার পাঁচ মিনিট পরই মিডফিল্ডার ডি ব্রুইনাকে বদলি করে ডিফেন্ডার মাথিয়াস অলিভেরাকে নামান। তাতে অবশ্য কন্তের রক্ষণভাগ গোল ঠেকাতে পারেনি। বরং প্রথমার্ধেই কয়েক গোলে এগিয়ে যেতে পারত পেপ গার্দিওলার আক্রমণভাগ। নাপোলি গোলকিপার ভাঞ্জা মিলিনকোভিচ-সাভিচ অন্তত চারটি দুর্দান্ত সেভ করেন। তিজানি রেইন্ডার্স ও ফোডেনের নিচু শট এবং রদ্রির ভলি ঠেকান এই স্প্যানিশ গোলকিপার।

আরও পড়ুন

ইংল্যান্ডে ‘মিসাইল’ ছুঁড়লেন রাশফোর্ড, জয়ে শুরু বার্সার

ক্লাব ব্রুগা ৪-১ মোনাকো

ঘরের মাঠে ম্যাচের ৩২ থেকে ৪২, এই এগারো মিনিটের মধ্যে তিন গোল করে ব্রুগা। বিরতির পর ৭৫ মিনিটে পায় আরও এক গোল। মোনাকো এরপর আর ম্যাচে টিকে থাকে কীভাবে! যোগ করা সময়ে আনসু ফাতির গোলটি তাদের জন্য সান্ত্বনাসূচক। বেলজিয়ানের ক্লাবটি যে ম্যাচের ৭৫ মিনিটের মধ্যেই চার গোল করেছে!

Notify of
guest
0 Comments
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
আরো দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ