বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির
প্রফেসর ডা মোঃ রুহুল আমিন
——————————
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ,সাহসিকতার নেইকো শেষ, হয় জয় ।
বীরের এ রক্তধারা,কখনো শিখে নাই, পরাভব কারে কয়।
সম্ভাবনাময় পৃথিবীতে আমরা সকল বাংলাদেশী।
চাই সবার মুখেই ফুটুক হাসি, সুখ শান্তিকে ভালবাসি।
স্বাধীনতার যুদ্ধ,সবাই একতাবদ্ধ,চলে সোচ্চার প্রতি ধ্বনি।
অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশ,বিশ্ব অবাক বেশ, মানুষ সোনার খনি।
বাচা মরার ভয়াবহ যুদ্ধে বাংলাদেশ, কে দেয় তাকে সন্মান?
যিনি দিয়েছেন ফুল ফসল,আকাশ মণ্ডল, সব রবের দান।
আসে দুর্ভিক্ষ, মহামারি, অনেক আহাজারি, ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস,
ঝড় প্লাবন বন্যা খরা, ভারত ফাঁদে দেশটা মরা, দীর্ঘ শ্বাস ।
সৎ কাজে আদেশ, অসৎ কাজে নিষেধ,দাও হে শ্রেষ্ঠ জাতি ।
নিযুত মানুষ, অযুত সম্ভাবনা, করো পরিবেশ জান্নাতি ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি।
জন্ম নিল ইসলামী ছাত্র শিবির, দিতে হবে দীর্ঘ পথ পাড়ি।
রক্তে ভেজা গান,পদ্মা মেঘনা যমুনার তীরে আমরা শিবির গড়েছি।
মানুষ গড়ার আঙ্গিনায়, সত্য প্রতিষ্ঠায় লড়েছি আর পড়েছি।
বঙ্গোপসাগর থেকে ইন্দোপ্যাসিফিক দেখ প্রশান্ত মনে হাসে।
অযুত সম্ভাবনার বাংলাদেশ, ন্যায় প্রতিষ্ঠায় আছি সবার পাশে।
সত্য, সুন্দর, সমাজ প্রতিষ্ঠায়,আমরা এগিয়ে যাবো।
সারা দুনিয়ার যেখানেই যাই, সহযোগিতা পাবো ।
অবিচারে মানুষ অধিকার হারা, যদিও সম্পদে দেশটি ভরা।
অসম্ভব হয় সম্ভব,আসে জুলাই বিপ্লব,পৃথিবী অবাক করা।
ছাত্র জনতার লক্ষ্য, হয় দক্ষ, মানুষকে ঠিক মানুষ করা।
,নয় সেপ্টেম্বর পঁচিশে, অবশেষে আসে ডাকসুর নির্বাচন।
ছাত্র শিবিরের ঐতিহাসিক বিজয়, মানুষের ভরে যায় মন।
বিশ্ব আসরে প্রিয় মুখ, দেখে অযুত সম্ভাবনার বাংলাদেশ।
জ্ঞান বিজ্ঞানের আধুনিকতায়, তাই পৌছাতে চাই সর্বশেষ।
মানুষে মানুষে নাই ভেদাভেদ, চাই দেশপ্রেম, সাম্য প্রিতি।
অযুত সম্ভাবনার বাংলাদেশ, যদি প্রতিষ্ঠিত হয় ন্যায় নীতি।